Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৯ ডিসেম্বর ২০২১

ভিশন ও মিশন

নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর মূল্য সংযোজন কর, ঢাকা

 

মূসক গোয়েন্দার ভিশনঃ

 

যথাযথ নজরদারির মাধ্যমে একটি আধুনিক করদাতা এবং ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করা।

 

মূসক গোয়েন্দার মিশনঃ

 

মূল্য সংযোজন কর ফাঁকি রোধকল্পে নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত  কার্যক্রমের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি, বিদ্যমান আইন ও বিধির পরিপালন নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে রাজস্ব ফাঁকি প্রতিহতকরণ এবং করদাতা বান্ধব এবং রাজস্ব আহরণে অভিন্নতা ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা নিশ্চিত করা।

 

 

 

মূসক গোয়েন্দার মূল্যবোধঃ জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল

 

আর শুদ্ধাচার বলতে সাধারণভাবে নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষ বোঝায়।  এর দ্বারা একটি সমাজের কালোত্তীর্ণ মানদণ্ড, নীতি ও প্রথার প্রতি আনুগত্যও বোঝানো হয়। ব্যক্তি-পর্যায়ে এর অর্থ হল কর্তব্যনিষ্ঠা ও সততা, তথা চরিত্রনিষ্ঠা। এই কৌশলটির রূপকল্প হচ্ছে সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা। বাংলাদেশ ও তাঁর সংগ্রামী মানুষের এটিই হল কাঙ্খিত গন্তব্য। সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য রাষ্ট্র, তাঁর প্রতিষ্ঠানসমূহে ও সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করবে তা-ই প্রত্যাশিত। শুদ্ধাচার কৌশলকে এ প্রত্যাশা পূরণের একটি অবলম্বন হিসাবে প্রণয়ন করা হয়েছে। 

 

 

ছোট্ট একটি বাস্তব উদাহরনঃ

 

ধরুন কোনো একজন অর্থ-বিত্তে বেশ এগিয়েছেন। তিনি তার আরাম-আয়েশের জন্য গাড়ি কিনবেন। এ ক্ষেত্রে গাড়ি কেনার আগে একটি বিষয় অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে আর সেটি হলো গাড়ি চালনা করবেন কে? তিনি কি নিজেই চালাবেন নাকি ড্রাইভার দিয়ে চালাবেন। সে ক্ষেত্রে দেখতে হবে চালকের বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে কিনা। কারণ, বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালানো অবৈধ আর অনৈতিক। কিন্তু ভেবে দেখুন, এই অনৈতিক কাজটিই অনেক উচ্চশিক্ষিত মানুষ দিনের পর দিন করে যাচ্ছেন অবলীলায়। এতে আরাম হচ্ছে ঠিকই কিন্তু হারাচ্ছে সৌন্দর্য। আর আমাদের ক্ষেত্রে যা হতে পারে, কাজে স্বচ্ছতা না রাখা, একটু দেরীতে আসা, একটু তাড়াতাড়ি যাওয়া, ঠিক সময়ে কাজ সম্পন্ন না করা। আর এভাবে জনগণের সেবা করতে গিয়ে আমাদের মূল্যবোধে প্রশ্ন তুলা।  

 

আমরা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল আর আমাদেরকে আমাদের দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে। অফিশিয়ালি হয়তো শোকজ করা হবে কিন্তু যিনি আমাদেরকে প্রকৃতপক্ষে দায়িত্বে রেখেছেন তিনিও আমাদেরকে প্রশ্ন করবেন। 

 

 আসুন নিজেকে দিয়ে শুরু করি, 

 

১। অন্যদের চেয়ে বেশি জানা

২। অন্যদের চেয়ে বেশি কাজ করা।

৩। অন্যদের চেয়ে কম প্রত্যাশা করা। 

 

 শুরুটা এভাবেও হতে পারে,

 

১। বলবেন কম শুনবেন বেশি।

২। কাজ করবেন বেশি দেখবেন কম।

৩। নিজের দোষ দেখবেন অন্যদের ভালো কাজ দেখবেন।

৪। নিজেকে বড় মনে করবেন না অন্যকে সন্মান করবেন।